বাতিল ৫০০ আর ১০০০ টাকার পুরোনো নোট গুলি সরকার ফেরত নিয়ে কি করবে তা নিয়ে অনেকেরই অনেক প্রশ্ন মাথায় ঘুরছে যে এত লক্ষ লক্ষ পুরোনো টাকার নোট কি হবে? আমি সেই প্রশ্নের উত্তর আজ আপনাকে জানাব।
বাতিল নোট থেকে কেরলে তৈরি হবে প্লাইউড
বতিল হওয়া নোট থেকে তৈরি হবে প্লাইউড।
নোট নাচকের জেরে কয়েক লক্ষ কোটি পাঁচশো ও ১০০০ টাকার নােট জমা পড়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ব্যাংকগুলিতে। ডিসেম্বরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত তা চলতেই থাকবে। কী হবে এসব দিয়ে? বাতিল হওয়া নােট কি পুড়িয়ে ফেলা হবে ? বান্ডিল বান্ডিল বাতিল টাকার নােট রক্ষীবেষ্টিত ট্রাকে বোঝাই হয়ে চলে যাচ্ছে টাকা কাটার কেন্দ্রগুলিতে (শ্রেডিং সেন্টার)। কাটা হলে কুচাে কুচো নোট ছোটো ব্যাগে করে চলে যাবে রিসাইক্লিং কেন্দ্রে। পুরোটাই রিজার্ভ ব্যাংকের তত্বাবধানে। গুল (ব্রিকোয়েটস) তৈরির কাজেও ব্যবহার করা হয় বাতিল নোট। এবার বেশিরভাগ বাতিল নোটই যাবে কেরলের কান্নাউরে। সেখানে ওয়েস্টার্ন ইন্ডিয়া প্লাইউড লিমিটেডে (ডব্লিউআইপিএল) কুচোনাে নােট থেকে তৈরি হবে মণ্ড৷ প্লাইউড তৈরির প্রাথমিক ধাপ। প্লাইউড তৈরির জন্য এর সঙ্গে কাঠের গুড়াে এবং আরও কিছু মিশিয়ে তৈরি হবে প্লাইউড। ওয়েস্টার্ন ইন্ডিয়া প্লাইউডে গত তিন সপ্তাহ ধরে ১৪০ টন পাঁচশো ও ১০০০ টাকার নােট জমা পড়েছে। প্লাইউড তৈরির যথেষ্ট নাম রয়েছে সংন্থাটির। প্লাইউড তৈরি করছে গত ৭০ বছর ধরে। হার্ডবাের্ড, ল্যামিনেটসও তৈরি করে এই সংস্থা। ম্যানেজিং ডিরেক্টর পিকে মায়ান মহম্মদ বলেছেন, ‘আরবিআই' চায় ডব্লিউআইপিএল আরও বেশি করে বাতিল নোট নিক। প্ৰতি সপ্তাহে ৪০ টনের মতো বাতিল নোট দিয়ে মণ্ড তৈরির ক্ষমতা রয়েছে আমাদের এই কোম্পানির। প্ৰতি টন স্ক্র্যাপ কাগজের দাম ২৫০ টাকা। এই টাকা আরবিআই কে দিতে হয় আমাদের। ওয়েস্টার্ন ইন্ডিয়া প্লাইউড লিমিটেডের শক্তিশালী পাম্পিং মেশিন (মণ্ড তৈরির মেশিন)রয়েছে। মেশিনটি সুইডেনের তৈরি ৷ ২৫শো কিলোওয়াট শক্তিসম্পন্ন মোটর দিয়ে পাম্পিং মেশিনটি চালানো হয়। কয়েক টন কাঠের চিপ থেকে নিমেষেই রিসাইক্লিং হয়ে যায়।
ভারতের কারেন্সি নােটগুলি উচ্চমানের কাগজ থেকে তৈরি। ফলে সেগুলি সাধারণ প্রেস মেশিনে রিসাইক্লিং করা সম্ভব নয়। নিউজপ্রিন্ট বা ক্র্যাফট পেপারের প্রেস মেশিন দিয়ে ওই নােটের রিসাইক্লিং হবে না। ১০০ কিলাে মণ্ডে থাকে সাত কিলো বাতিল নেটি ও কিছু কাঠের গুড়ো I আগে বিভিন্ন জায়গায় নােট পুড়িয়ে ফেলতে প্রচুর অপ্রয়োজনীয় জিনিস ব্যবহার করা হত। এখন তা করা হয় না। কারণ তাতে দূষণ বাড়ে। বাড়ে উষ্ণায়ন। বাতিল নোট কুচিয়ে ফেলা থেকে মন্ড তৈরি পর্যন্ত যে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া রয়েছে তাতে পরিবেশ দূষণ যাতে না ঘটে সেজন্য আরবিআই সংশ্লিষ্ট প্লাইউড।
বাতিল নোট থেকে কেরলে তৈরি হবে প্লাইউড
বতিল হওয়া নোট থেকে তৈরি হবে প্লাইউড।
নোট নাচকের জেরে কয়েক লক্ষ কোটি পাঁচশো ও ১০০০ টাকার নােট জমা পড়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ব্যাংকগুলিতে। ডিসেম্বরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত তা চলতেই থাকবে। কী হবে এসব দিয়ে? বাতিল হওয়া নােট কি পুড়িয়ে ফেলা হবে ? বান্ডিল বান্ডিল বাতিল টাকার নােট রক্ষীবেষ্টিত ট্রাকে বোঝাই হয়ে চলে যাচ্ছে টাকা কাটার কেন্দ্রগুলিতে (শ্রেডিং সেন্টার)। কাটা হলে কুচাে কুচো নোট ছোটো ব্যাগে করে চলে যাবে রিসাইক্লিং কেন্দ্রে। পুরোটাই রিজার্ভ ব্যাংকের তত্বাবধানে। গুল (ব্রিকোয়েটস) তৈরির কাজেও ব্যবহার করা হয় বাতিল নোট। এবার বেশিরভাগ বাতিল নোটই যাবে কেরলের কান্নাউরে। সেখানে ওয়েস্টার্ন ইন্ডিয়া প্লাইউড লিমিটেডে (ডব্লিউআইপিএল) কুচোনাে নােট থেকে তৈরি হবে মণ্ড৷ প্লাইউড তৈরির প্রাথমিক ধাপ। প্লাইউড তৈরির জন্য এর সঙ্গে কাঠের গুড়াে এবং আরও কিছু মিশিয়ে তৈরি হবে প্লাইউড। ওয়েস্টার্ন ইন্ডিয়া প্লাইউডে গত তিন সপ্তাহ ধরে ১৪০ টন পাঁচশো ও ১০০০ টাকার নােট জমা পড়েছে। প্লাইউড তৈরির যথেষ্ট নাম রয়েছে সংন্থাটির। প্লাইউড তৈরি করছে গত ৭০ বছর ধরে। হার্ডবাের্ড, ল্যামিনেটসও তৈরি করে এই সংস্থা। ম্যানেজিং ডিরেক্টর পিকে মায়ান মহম্মদ বলেছেন, ‘আরবিআই' চায় ডব্লিউআইপিএল আরও বেশি করে বাতিল নোট নিক। প্ৰতি সপ্তাহে ৪০ টনের মতো বাতিল নোট দিয়ে মণ্ড তৈরির ক্ষমতা রয়েছে আমাদের এই কোম্পানির। প্ৰতি টন স্ক্র্যাপ কাগজের দাম ২৫০ টাকা। এই টাকা আরবিআই কে দিতে হয় আমাদের। ওয়েস্টার্ন ইন্ডিয়া প্লাইউড লিমিটেডের শক্তিশালী পাম্পিং মেশিন (মণ্ড তৈরির মেশিন)রয়েছে। মেশিনটি সুইডেনের তৈরি ৷ ২৫শো কিলোওয়াট শক্তিসম্পন্ন মোটর দিয়ে পাম্পিং মেশিনটি চালানো হয়। কয়েক টন কাঠের চিপ থেকে নিমেষেই রিসাইক্লিং হয়ে যায়।
ভারতের কারেন্সি নােটগুলি উচ্চমানের কাগজ থেকে তৈরি। ফলে সেগুলি সাধারণ প্রেস মেশিনে রিসাইক্লিং করা সম্ভব নয়। নিউজপ্রিন্ট বা ক্র্যাফট পেপারের প্রেস মেশিন দিয়ে ওই নােটের রিসাইক্লিং হবে না। ১০০ কিলাে মণ্ডে থাকে সাত কিলো বাতিল নেটি ও কিছু কাঠের গুড়ো I আগে বিভিন্ন জায়গায় নােট পুড়িয়ে ফেলতে প্রচুর অপ্রয়োজনীয় জিনিস ব্যবহার করা হত। এখন তা করা হয় না। কারণ তাতে দূষণ বাড়ে। বাড়ে উষ্ণায়ন। বাতিল নোট কুচিয়ে ফেলা থেকে মন্ড তৈরি পর্যন্ত যে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া রয়েছে তাতে পরিবেশ দূষণ যাতে না ঘটে সেজন্য আরবিআই সংশ্লিষ্ট প্লাইউড।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন