এই উপায় দ্বারা ব্যবহার করুন 3G মোবাইলে জিও-র 4G সিম

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://4.bp.blogspot.com/-kjiB6KnovPU/WIwhvRBfq3I/AAAAAAAABGU/63l8qvQiZEsQz2aFKkCCgRKkwlzVOVoowCLcB/s1600/4324fc542e991ce5538d0395425f83eff38711f5.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="268" src="https://4.bp.blogspot.com/-kjiB6KnovPU/WIwhvRBfq3I/AAAAAAAABGU/63l8qvQiZEsQz2aFKkCCgRKkwlzVOVoowCLcB/s400/4324fc542e991ce5538d0395425f83eff38711f5.jpeg" width="400" /></a></div> <br /> রিলায়েন্স জিও ভারতীয় মোবাইল দুনিয়ায় অত্যন্ত সস্তার পরিষেবা দিয়ে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছেছে। জিও 4G পরিষেবা দিচ্ছে। অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা জিও সিম ব্যবহার করতে চান, কিন্তু নিজের মোবাইলটি 3G হওয়ার কারণে তা করতে পারছেন না। আর চিন্তা নেই। এ বার আপনার 3G ফোনেই ব্যবহার করতে পারবেন জিও-র 4G সিম। এর জন্য ফোন বদলাতে হবে না। জেনে নিন, কী ভাবে 3G ফোনে জিও 4G সিম ব্যবহার করা যাবে।<br /> <br /> ১ প্রথমে গুগল প্লে স্টোরে যান।  সার্চ করুন Xorware 2G/3G/4G Interface. অ্যাপটিকে ইনস্টল করুন।<br /> ২. এই অ্যাপটি একক ভাবে কাজ করবে না। এটিকে কার্যকর করার জন্য লাগবে Xorware 2G/3G/4G Switcher. এই অ্যাপটিও গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড ও ইনস্টল করুন।<br /> ৩. ইন্টারফেস অ্যাপটি ওপেন করুন।  2G নেটওয়ার্ক মোড এবং থ্রি জি নেটওয়ার্ক মোড সেকশন দুটিতে ফোর জি এলটিই (4G LTE) অপশনটি সিলেক্ট করুন। অ্যাপ্লাই করুন।<br /> ৪. ফোন অফ করে দিন। এ বার 3G সিমটি বার করে নিয়ে প্রি অ্যাক্টিভেটেড জিও ফোর জি সিম ভরুন।<br /> মনে রাখবেন, ডুয়াল সিম ফোন হলেও এই অবস্থায় ফোনে একটির বেশি সিম কার্ড ভরবেন না।<br /> ৫. ফোন অন করে একটু অপেক্ষা করুন। নেটওয়ার্ক আসতে সামান্য সময় লাগতে পারে। প্রয়োজন হলে সিম কার্ডটি এক বার অফ করে অন করে নিতে পারেন। এ বার ওয়াই ফাই অফ করে সেলুলার ডেটা অন করুন।<br /> ৬. সেটিংগস-এ যান। সেলুলার নেটওয়ার্ক খুলুন। এপিএন (অ্যাকসেস পয়েন্ট নেমস) সিলেক্ট করুন। ডুয়াল সিম ফোন হলে দেখবেন , দুটি নেটওয়ার্কের জন্য দুটি আলাদা অপশন রয়েছে। যে কোনও একটি সিলেক্ট করুন। একেবারে উপর দিকেই থাকবে নেম এবং এপিএন অপশন দুটি। এপিএন সিলেক্ট করে নাম বসান জিওনেট jionet. এর পর নেম-এর জায়গাটি এডিট করে লিখুন জিও (jio). ওকে করে দিন। এ বার দেখবেন, আপনার থ্রি জি মোবাইলে ফোর জি নেটওয়ার্ক এসে গিয়েছে।<br /> </div>

এই উপায় দ্বারা ব্যবহার করুন 3G মোবাইলে জিও-র 4G সিম

রিলায়েন্স জিও ভারতীয় মোবাইল দুনিয়ায় অত্যন্ত সস্তার পরিষেবা দিয়ে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছেছে। জিও 4G পরিষেবা দিচ্ছে। অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা ...

আরও পড়ুন »

যে কাজটি করলে আর কখনোই আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://3.bp.blogspot.com/-GodA4-DQuhs/WIwfG_b6tHI/AAAAAAAABGI/oIzoty-R1xY1V9iSp7JB_9T4nyz326kCACLcB/s1600/gastic-pain.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="252" src="https://3.bp.blogspot.com/-GodA4-DQuhs/WIwfG_b6tHI/AAAAAAAABGI/oIzoty-R1xY1V9iSp7JB_9T4nyz326kCACLcB/s400/gastic-pain.jpg" width="400" /></a></div> আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না। এই সমস্যাটি মূলত ভাজাপোড়া খাবার খেলেই বেশি হয়ে থাকে। অনেকেরই এ সব খাবার খাওয়ার পরে পেট ব্যথা বা বুকে ব্যথা কিংবা বদ হজম হয়। অথচ এই সমস্যা দূর করার জন্য ওষুধ না খেয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিচের যেকোন একটি নিয়ম মানলেই চলবে। <br /> <br /> <div>  </div> ১। আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিন। তারপর অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে ফেলুন। আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম জল খান। গভীর রাতে আর গ্যস্ট্রিকের সমস্যা হবে না। অথবা,<br /> <br /> <br /> ২। এক গ্লাস জল একটি হাড়িতে নিয়ে চুলায় বসান। এর আগে এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ জলে দিয়ে দিন। জল অন্তত পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। তারপর নামিয়ে আনুন। জল ঠাণ্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক দৌঁড়ে পালাবে। অথবা, <br /> <br /> ৩। ওপরের সমস্ত পদ্ধতি ঝামেলার মনে হলে শুধুমাত্র এক গ্লাস জলে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন। কখনোই রাতে পেট বা বুক ব্যথা করবে না।<br /> <br /> <b><span style="font-size: large;"> আরও পড়ুন : <a href="http://bengalistudent.blogspot.in/2017/01/blog-post_27.html" itemprop="url">স্ট্রোকের রোগী কে বাঁচাতে তৎক্ষণাৎ এই কাজটি করুন</a></span></b><br /> <h2 style="text-align: left;">                                               <u><b>অথবা</b></u></h2> ১। দারুচিনি <br />দারুচিনি হজমশক্তির জন্য অনেক ভাল একটি মশলা। এটি প্রাকৃতিক এনটাসিড হিসাবে কাজ করে থাকে এবং পেটের গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে। এক কাপ পানিতে আধা চাচামচ দারুদিনি গুঁড়া মেশান। কয়েক মিনিট সেটি সিদ্ধ করুন। এটি দিনে ২/৩ বার পান করতে পারেন। আপনি চাইলে স্যুপ বা সালাদের সাথেও দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়ে খেতে পারেন।<br /><br />২। পুদিনা পাতা <br />পুদিনা পাতা আপনার অম্লতা, গ্যাস ও বমি বমি ভাব থেকে সাথে সাথে মুক্তি দেবে। গ্যাস্টিকের ব্যথা যখন অল্প তখন থেকে অল্প কিছু পুদিনা পাতা মুখে নিয়ে ভাল করে চিবুতে থাকুন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার ব্যাথা অনেকটা কমে গেছে। এছাড়া এক কাপ পানিতে কয়েকটি পুদিনা পাতা দিয়ে সিদ্ধ করুন। এটি দিনে ২/৩ বার পান করতে পারেন। স্বাদ বাড়াতে এতে মধু যোগ করতে পারেন তবে দুধ দিবেন না।<br /><br />৩। লবঙ্গ<br />লবঙ্গ অম্লতা উপশম এবং গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে। কয়েকটি লবঙ্গ এবং দারুচিনি গুঁড়া করে মিশিয়ে নিন। এটি আপনি আপনার প্রতিদিনের খাবারের সাথে খেতে পারেন। লবঙ্গ গ্যাসের সমস্যা দূর করার সাথে সাথে আপনার নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধও দুর করে থাকে।<br /><br />৪। আদা<br />পেটে গ্যাসের সমস্যা দূর করার জন্য একটি অনন্য এবং সহজ উপাদান হিসেবে ‘আদা’ অত্যন্ত কার্যকরী। এটি বদ হজমও দূর করে থাকে। প্রতিদিন খাবার পর এক টুকরা আদা চিবিয়ে খেলে পেটে আর গ্যাসের সম্যসা করবে না। এছাড়া আদা চা,আদা পানি পান ও গ্যাসের সমস্যা দূর করে থাকে।<br /><br />৫। রসুন<br />গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার জন্য রসুন খুবই কার্যকরী উপাদান। রসুন, কালো মরিচ বীজ, ধনে বীজ এবং জিরা বীজ একসাথে মিশ্রিত করে কয়েক মিনিট উত্তাপে ফুটিয়ে সিদ্ধ করতে হবে , সিদ্ধ করার পর এই মিশ্রন থেকে যে নির্যাস বের হবে সেটা ছেঁকে আলাদা করতে হবে। তারপর সাধারণ তাপমাত্রায় এই নির্যাস ঠান্ডা করে দৈনিক দুই বার পান করতে হবে।<br /><br />৬। ভেষজ চা <br />পুদিনা পাতা,ক্যামোমিল,রাসবেরি এবং ব্ল্যাকবেরি একসাথে মিশিয়ে তৈরী কর়া ভেষজ চা হজম প্রক্রিয়া অনেকবেশি সাহায্য করে ,আর হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অনেকাংশে কমে যায়।<br /><br />৭। প্রচুর পরিমাণে পানি পান<br />প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। এটি শুধু আপনার গ্যাস্টিকের সমস্যা কমাবে না আরো অনেক রোগের হাত থেকে মুক্তি দেবে। প্রতিদিন কমপক্ষে ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন।<br /><br />৮। আলু<br />আলু গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে থাকে।খাবার আগে তিন বেলা আলু থেকে রস বের করে খেতে হবে এবং এতে খুব দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায়।  <br /> </div>

যে কাজটি করলে আর কখনোই আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না!

আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না। এই সমস্যাটি মূলত ভাজাপোড়া খাবার খেলেই বেশি হয়ে থাকে। অনেকেরই এ ...

আরও পড়ুন »

স্ট্রোকের রোগী কে বাঁচাতে তৎক্ষণাৎ এই কাজটি করুন

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://3.bp.blogspot.com/-yOOQgk_WeBs/WIwb-Lwx_5I/AAAAAAAABF8/A2lB14toATQA3puhlhZfvWh34-BnSbhTgCLcB/s1600/12339.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="225" src="https://3.bp.blogspot.com/-yOOQgk_WeBs/WIwb-Lwx_5I/AAAAAAAABF8/A2lB14toATQA3puhlhZfvWh34-BnSbhTgCLcB/s400/12339.jpeg" width="400" /></a></div> <br /> চীনের অধ্যাপকরা বলছেন যে কারো স্ট্রোক হচ্ছে যদি এমন দেখেন তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। <br /> যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তার মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়।মানুষের ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।<br /> যদি দেখেন স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বিস্ফোরিত হতে পারে, এটা ভাল হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাই সুই থাকলেও চলবে , আপনি<br /> <br /> কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে জীবাণুমুক্ত হয় এবং তারপর রোগীর হাতের 10 আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত করতে এটি ব্যবহার করুন।এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, কোন অভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন হবে না ।<br /> <br /> কেবলমাত্র নিশ্চিন্ত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না।<br /> <br /> <b><span style="font-size: large;">আরও পড়ুন : </span><span style="font-size: large;"><a href="http://bengalistudent.blogspot.in/2017/01/blog-post_42.html" itemprop="url">যে কাজটি করলে আর কখনোই আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না!</a></span></b><br /> <br /> এবার 10 আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে।<br /> যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন। এমনভাবে তার কান ম্যাসেজ করুন যাতে ম্যাসেজের ফলে তার কান লাল হয়ে যায় এবং এর অর্থ হচ্ছে কানে রক্ত পৌঁছেছে।<br /> <br /> তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান।কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না।আরও অন্যান্য উপসর্গ দেখা যায়। যতক্ষণ না রোগী মোটামুটি স্বাভাবিক হচ্ছে অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেই যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান।<br /> <br /> জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয় পদ্ধতি চীনে প্রথাগত ভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এবং এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ,100% কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে।</div>

স্ট্রোকের রোগী কে বাঁচাতে তৎক্ষণাৎ এই কাজটি করুন

চীনের অধ্যাপকরা বলছেন যে কারো স্ট্রোক হচ্ছে যদি এমন দেখেন তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত ...

আরও পড়ুন »

ব্রণ কমলেও মুখে গর্ত, দাগ? ঘরে থাকা সাধারণ এই জিনিসটি মেখে দেখুন

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://1.bp.blogspot.com/-9YhQKTnD7rA/WISzGcwGfCI/AAAAAAAABFY/Jcsf_C5oYGspRX6RuLYKyP3b8DrD_FUUQCEw/s1600/20170122185134.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="265" src="https://1.bp.blogspot.com/-9YhQKTnD7rA/WISzGcwGfCI/AAAAAAAABFY/Jcsf_C5oYGspRX6RuLYKyP3b8DrD_FUUQCEw/s400/20170122185134.jpg" width="400" /></a></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"> <span style="text-align: left;">   </span></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"> <span style="text-align: left;">    মুখের অবাঞ্ছিত দাগ থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ উপায়।</span></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"> <span style="text-align: left;">   ব্রণ থেকে মুক্তি পেলেও কি শান্তি আছে? ব্রণ কমলেও মুখে ছোট ছোট গর্ত থেকেই যায়। বেসন বাটা, অলিভ অয়েল, খড়িমাটি, নানারকম ক্রিম— হাতের কাছে যাই পাওয়া যায়, অনেকই সেসব মেখে দেখেন। কিন্তু কাজের কাজ অনেক সময়েই হয়না।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;">      কিন্তু এমন একটি সহজ উপায় আছে, যা সহজেই আপনাকে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। আর যে উপাদানটি দিয়ে এই কাজটি করা যায়, সেটাও সবসময় হাতের কাছেই থাকে। শুনলে হয়তো বিশ্বাস করবেন না, কিন্তু বেকিং সোডা এবং জল দিয়েই আপনার মুখের ত্বকের উপরে তৈরি হওয়া গর্ত থেকে মুক্তি পেতে পারেন। বেকিং সোডার সঙ্গে ভাল করে জল মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। সাবান অথবা ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখটা ভাল করে ধুয়ে নিন। মুখটা ভাল করে মুছে শুকনো করে নিন। এরপরে বেকিং সোডার পেস্টিট ভাল করে মুখে মাখুন। কিন্তু বেশি জোরে মুখ ঘষবেন না। এবারে জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;">        ব্যস এবারে ফারাকটা দেখুন। সামান্য বেকিং সোডা কতটা কাজের, নিজের মুখ দেখেই তার প্রমাণ পেয়ে যাবেন।</div> </div>

ব্রণ কমলেও মুখে গর্ত, দাগ? ঘরে থাকা সাধারণ এই জিনিসটি মেখে দেখুন

        মুখের অবাঞ্ছিত দাগ থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ উপায়।    ব্রণ থেকে মুক্তি পেলেও কি শান্তি আছে? ব্রণ কমলেও মুখে ছোট ছোট গর্ত থেকেই ...

আরও পড়ুন »

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গাছ-ফল-ফুল

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://1.bp.blogspot.com/-DXN9wqEce5o/WIQz59hmyII/AAAAAAAABFI/K1_p_TMYnFU4RWnuISyAgn9VJTfaEn35QCLcB/s1600/diabetesmeter.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="266" src="https://1.bp.blogspot.com/-DXN9wqEce5o/WIQz59hmyII/AAAAAAAABFI/K1_p_TMYnFU4RWnuISyAgn9VJTfaEn35QCLcB/s400/diabetesmeter.jpg" width="400" /></a></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;"> </span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">প্রতিদিনই বেড়েই চলছে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বা চিকিৎসার জন্য নির্ভর রাসায়নিক বা সিন্থেটিক ওষুধের উপর নির্ভর করা হচ্ছে। কিন্তু এ ওষুধের মাধ্যমে কোনো মানুষের ডায়াবেটিস পুরোপুরি  সেরে গেছে এরকমটা না শুনা গেলেও প্রতিদিনই বাড়ছে এদের উপর নির্ভশীলতা।</span></div> <div style="text-align: justify;">  </div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;"><strong>ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার কারণ</strong></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">একটি হরমোনের বিপর্যয় থেকে ডায়াবেটিস রোগ হয়। একজন ডায়াবেটিস রোগী তার শরীরে প্রয়োজনীয় পরিমাণ ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না। তাই রক্তে সব সময় প্রচুর পরিমাণ গ্লুকোজ জমা থেকেই যায়।</span></div> <div style="text-align: justify;">  </div> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী গাছ-ফুল:</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;"> </span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">লিচু</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">লিচুর বিচি চূর্ণের জলীয় নির্যাস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকর একটি ভেষজ। ১৯৯৭ সালে বিজ্ঞানী কুয়াং লিচু বিচির কার্যকারিতা গ্লিবেনক্লামেইড ও ফেনোফরমিন এর সমতুল্য বলে প্রমাণ করেন। বর্তমানে চীন দেশের ক্লিনিকগুলোতে গর্ভবতী ডায়াবেটিক মায়েদের লিচুর বিচি থেকে তৈরি ট্যাবলেট দেয়া হচ্ছে।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">যব</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">গবেষণায় দেখা গেছে, যব ইনসুলিন এর সক্রিয়তা বাড়ায়। যবের ছাতু ডায়াবেটিস রোগীরদের জন্য একটা চমৎকার নিয়ামক।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">পেঁয়াজ</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">সাধারনত সবজি ও মসলা হিসাবে পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়।  এর আছে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণকারী বৈশিষ্ট্য। শর্করা বিপাক বাড়িযে রক্তের শর্করা মাত্রা কমায়। রক্তের কোলেস্টেরল কমায়।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">তুঁত</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">তুঁত গাছের ফল, পাতা ও শিকড়ের পলি স্যাকারাইড রক্তে শর্করা কমিয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় আনতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। বিজ্ঞানী হিকিনো ও তার সহযোগী গবেষকরা ১৯৮৫ সালে কিছু সংখ্যক ডায়াবেটিস ইঁদুরের উপর তুঁত পাতা প্রয়োগ করেন এবং দেখতে পান সেই ইঁদুর গুলোর রক্তশর্করার মাত্রা কমে গেছে।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">মাশরুম</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">এতে বিদ্যমান পলিস্যাকারাইড উপাদানটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা রাখে।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;"><br /></span></div> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">ভুট্টা</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">অনেক আগে থেকেই ভুট্টার ডাঁটা (পুষ্পদণ্ড) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার হয়ে আসছে। ফার্মাকোলজিক্যাল পরীক্ষায় রক্তের শর্করা বিপাকে কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়েছে।</span></div> <span style="font-size: 18px;"> </span></div> <span style="font-size: 18px;"> </span><div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">ডালিম</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">দেশে ডালিমের ছাল ডায়াবেটিসের ওষুধ হিসাবে পরিচিত। ভারতের ইউনানী চিকিৎসকরা ডালিম ফুল ব্যবহার করেন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;"> </span></div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">নয়নতারা</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">নয়নতারা পাতার নির্যাস খেলে সরাসরি রক্তশর্করা কমে যায়। সম্প্রতি পূর্ব এশিয়া এবং আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলীয় দেশসমূহের হাসপাতালগুলোতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিনের পরিবর্তে এ গাছ থেকে তৈরি ট্যাবলেট খাওয়ানো হচ্ছে।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;"> </span></div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">পদ্মফুল</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">চীন দেশে ডায়াবেটিসের লোকজ চিকিৎসায় পদ্মের শেকড় ব্যবহার হয়। আধুনিক ফার্মাকোলজিক্যাল রিসার্চ এই বিষয়ে সত্যতা খুঁজে পেয়েছে। গ্লুকোজ খাওয়ানো ইঁদুরের উপর পদ্ম শেকড়ের গবেষণা চালিয়ে ইঁদুরের রক্তশর্করা বেশ কমে যায় বলে প্রত্যক্ষ করা হয়।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;"> </span></div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: justify;"> <strong><span style="font-size: 18px;">মেথী</span></strong></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: 18px;">হাজার বছর ধরে মেথিকে মানুষ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রক ওষুধ হিসেবে জেনে আসছে। এটি শরীরের বাড়তি কোলেস্টরল কমায়।</span></div> <span style="font-size: 18px;"> </span></div> <span style="font-size: 18px;"> </span></div> <span style="font-size: 18px;"> </span></div> </div> <span style="font-size: 18px;"> </span></div> <span style="font-size: 18px;"> </span></div> <strong><span style="font-size: 18px;"> </span></strong></div> </div>

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গাছ-ফল-ফুল

  প্রতিদিনই বেড়েই চলছে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বা চিকিৎসার জন্য নির্ভর রাসায়নিক বা সিন্থেটিক ওষুধের উপর নির্ভর...

আরও পড়ুন »

জেনে নিন লেবুর উপকারিতা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <div class="detailsimage" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> </div> <br /> <br /> <br /> <div class="details"> <div>  <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://3.bp.blogspot.com/-tbn72UOGj4o/WIQwpreeXPI/AAAAAAAABE8/NizGQVFfr8UyBibsmYVYOvzd6g-K3rh8gCEw/s1600/buy-fresh-lemons.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="361" src="https://3.bp.blogspot.com/-tbn72UOGj4o/WIQwpreeXPI/AAAAAAAABE8/NizGQVFfr8UyBibsmYVYOvzd6g-K3rh8gCEw/s400/buy-fresh-lemons.jpg" width="400" /></a></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <br /></div> </div> </div> <br /> <br /> <div class="details"> <div>  <span style="font-size: 18px;">লেবুর পুষ্টিগুণ অনেক। এর মধ্যে লেবুর একটা প্রধান উপকারিতা হলো ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদির তৈরি করা রোগ বালাই দূরীকরণ এবং শরীরের সার্বিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি। আর অন্যটা হচ্ছে হজম শক্তি বাড়ানো এবং যকৃৎ পরিষ্কারের মাধ্যমে ওজন কমানোর ক্ষমতা। লেবুর স্বাস্থ্য উপকারিতা নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো-</span></div> <div>  </div> <div> <span style="font-size: 18px;">১. লেবুর রস চুলের দারুণ লাইটেনার হিসেবে করে। কোনো কিছু দেয়ার প্রয়োজন নেই। লেবুর রস চুলে দিয়ে নিন। এতে সূর্যের তাপ মাথাকে গরম করতে পারবে না।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">২. জেল ম্যানিকিউর নখকে দুর্বল করে দেয়। এতে নখ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। লেবুর রস থাকতে ভয় নেই। অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে তাকে নখ ভিজিয়ে রাখুন। এতে ক্ষয়প্রাপ্ত নখ সুন্দর ও সুস্থ হয়ে উঠবে।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">৩. শীতের শুষ্ক ঠোঁটে যেমন চামড়া ওঠে, আপনার ঠোঁট তেমন হয়ে থাকলে লেবুই ভরসা। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে লেবুর রস ঠোঁটে দিয়ে ঘুমিয়ে যান। এতে আপনার অধর হবে স্ফীত, কোমল ও মসৃণ।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">৪. চুলে তেল দিতে হয়। কিন্তু শ্যাম্পু করার পরও তাতে তেল চিটচিটে ভাব থাকতে পারে। এ ক্ষেত্রে লেবুর রস বিস্ময়কার কাজ দেয়। লেবুর রসে অ্যাসট্রিনজেন্ট রয়েছে, যা তেলতেলে অংশ শুষে নেয়। চুল হয় ঝরঝরে।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">৫. লেবুতে ভিটামিন সি এবং সাইট্রিক এসিড রয়েছে। এই রস শুধু ত্বকের তেলতেলে ভাবই দূর করে না, সেই সঙ্গে ত্বককে উজ্জ্বল করে দেয়। তবে এই ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখতে এসপিএফ ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">৬. বয়সের ছাপ পড়ে বলিরেখার মাধ্যমে। তা ছাড়া অনেকের এমনিতেই বলিরেখা পড়তে পারে। এসব বলিরেখা দূর করতে মানুষ কতো পয়সা খরচ করে দামি দামি ক্রিম ব্যবহার করেন। কিছুটা কাজ হলেও নানা রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অথচ লেবুর রস এই বলিরেখা দূর করতে দারুণ কার্যকর। রেখাগুলোতে লেবুর রস দিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন এবং ধুয়ে ফেলুন।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">৭. দাঁতের যত্নে ভালো পেস্টের চেয়েও ভালো কাজ করে লেবুর রস। অল্প পরিমাণ বেকিং সোডার সঙ্গে কিছু লেবুর রস মিশিয়ে পেস্টের মতো বানান। তার পর দাঁত মেজে দেখুন কী ফল দাঁড়ায়।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">৮. মানুষের কনুই এবং হাঁটুর অংশটি খসকসে হয়। এই অংশ দুটিকে মসৃণ এবং সুন্দর করে দেয় লেবুর রস। এক টেবিল চামচ লবণ, সামান্য অলিভ ওয়েল এবং কিছু লেবুর রস মিশিয়ে লাগান। দেখুন জাদুর মতো কাজ করবে।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">৯. যাদের ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের অভাব রয়েছে তারা কয়েক ফোঁটা ডাবের পানিতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে ঘষুন। দেখবেন, ত্বক সুন্দর কোমল হয়েছে। আবার লেবুর রসে তা উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">১০. ডিওডরেন্ট ব্যবহার না করলেও চলবে। লেবুর রসের সাইট্রিক এসিড থাকে যা বাজে গন্ধ হটিয়ে দেয়। তাই দুর্গন্ধের স্থানে লেবুর রস মেখে নিন। দুর্গন্ধ চলে যাবে।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">১১. নাকের ওপর বা ত্বকে ব্ল্যাক হেড সৌন্দর্য হানি ঘটায়। লেবুর রস এসব ব্ল্যাক হেডের গোড়া নরম করে তাদের তুলে আনে। লেবুর রসের সঙ্গে আর কিছু মেশানোর প্রয়োজন নেই। বেশ ভালো করে ত্বকে রস দিয়ে ঘষুন।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">১২. মুখের শ্রী বৃদ্ধি করার জন্য এক টুকরো লেবুর রসের সঙ্গে দুই চামচ দুধ মিশিয়ে তুলার সাহায্যে মুখে প্রলেপ লাগান। ১৫ – ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলু্ন।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">১৩. মুখের ব্রন এবং ব্রনের দাগ সরানোর জন্য লেবুর রস ত্বকে মাখা একান্ত দরকার। তৈলাক্ত ত্বকে ব্রনের প্রকোপ বেশি দেখা যায়। লেবু কিংবা গাজরের রস অল্প একটু চিনির সঙ্গে মিশিয়ে খেলে এর হাত থেকে সহজেই রেহাই পাওয়া যায়।</span></div> <div> <span style="font-size: 18px;">১৪. আধা চা চামচ লেবুর রস, এক চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ও গলায় লাগান। ১৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি আপনার ত্বকে আদ্রতা আনবে। মেক আপ করার আগে মুখে এই রূপটানটি লাগালে মুখ উজ্জল হবে।</span></div> </div> </div>

জেনে নিন লেবুর উপকারিতা

    লেবুর পুষ্টিগুণ অনেক। এর মধ্যে লেবুর একটা প্রধান উপকারিতা হলো ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদির তৈরি করা রোগ বালাই দূরী...

আরও পড়ুন »

জেনে নিন আপনার বাচ্চাকে সুস্থ্য রাখার জন্য নিমপাতার কিছু গুনাগুন।

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://2.bp.blogspot.com/-hOBNLb3n9dQ/WICEu2cuzEI/AAAAAAAABEg/f-Eyg9ipwSIDhHk9EFcZyaZqT78-QbMPwCLcB/s1600/20170119144715.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="235" src="https://2.bp.blogspot.com/-hOBNLb3n9dQ/WICEu2cuzEI/AAAAAAAABEg/f-Eyg9ipwSIDhHk9EFcZyaZqT78-QbMPwCLcB/s400/20170119144715.jpg" width="400" /></a></div> <br /> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: x-large;"><b>১. অনেক বাচ্চাই ভিটামিন-এ এর অভাবে রাতকানা রোগে ভোগে।  নিয়মিত নিমফুল ভাজা খেলে দৃষ্টিশক্তি অনেকটাই বাড়বে।</b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: x-large;"><b><br /></b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: x-large;"><b>২. কিছুতেই বাচ্চার কৃমি কমছে না। রোজ ৩-৪ গ্রাম নিম গাছের ছাল চূর্ণের সঙ্গে সৈন্ধব লবণ মিশিয়ে খালিপেটে বাচ্চাকে খাওয়ান।  কৃমির সমস্যা মিটবে।</b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: x-large;"><b>৩. বাচ্চার লিভার কমজোরি?  নিয়ম করে খালি পেটে মধুদিয়ে নিমপাতার রস খাওয়ান। আপনার বাচ্চা কোনদিন জন্ডিসে ভূগবে না।</b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: x-large;"><b><br /></b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: x-large;"><b>৪. বাচ্চার চোখে ঠান্ডা লেগে বাচ্চার চোখ ফুলে যায়। নিমপাতা,  শুকনো আদা আর সৈন্ধব লবণ একসঙ্গে পিষে পরিষ্কার কাপড়ে বেধেঁ নিন।  ওই পুঁটুলি অল্প গরম করে চোখে সেক দিন। ব্যথা, ফোলা দুটোই কমবে।</b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: x-large;"><b><br /></b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="font-size: x-large;"><b>৫. বাসে বা গাড়িতে চড়লেই কি বাচ্চা বমি করে?  রাস্তায় বেরোনোর আগে আধাকাপ দুধে ৫-৬ ফোটা নিমপাতার রস মিশিয়ে বাচ্চাকে খাইয়ে দিন। আর বমি করবে না। </b></span></div> </div>

জেনে নিন আপনার বাচ্চাকে সুস্থ্য রাখার জন্য নিমপাতার কিছু গুনাগুন।

১. অনেক বাচ্চাই ভিটামিন-এ এর অভাবে রাতকানা রোগে ভোগে।  নিয়মিত নিমফুল ভাজা খেলে দৃষ্টিশক্তি অনেকটাই বাড়বে। ২. কিছুতেই বাচ্চার কৃমি ক...

আরও পড়ুন »